পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি ॥ জন্মদাতা পিতাকে অসম্মান ও মারধরের অভিযোগ সহ প্রতিবেশীর সাথে রংবাজির বহু অভিযোগ উঠেছে ফল ব্যাবসায়ী মোঃ ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে। স্থানীয় সূত্র জানায় পূর্ব অলংকারকাঠীর বাসিন্দা মোঃ মোবারকের ছেলে মোঃ ইব্রাহিম (৪০) কিশোর বয়স থেকেই রংবাজি করা সহ মারদাঙ্গা চরিত্রের ছিল। লেখাপড়া করার জন্য নেই তেমন উন্নত কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তবে ভাবসাব দেখলে মনে হবে বিশাল কিছু। আর হ্যা পাঠকের জন্য বেয়াদব খ্যাত পূর্ব অলংকারকাঠীর ইব্রাহিমের কথাই বলছিলাম। গায়ের জোরে রাজ্য জয় করার চিন্তা ভাবনা নিয়েই স্বরূপকাঠি সদর ইউনিয়নের পূর্ব অলংকার কাঠীর মধ্যে বসবাস। স্থানীয় সূত্র আরও জানায়, গ্রামের মধ্যে সকলে নম্বর ওয়ান বেয়াদব হিসাবে চিনে ইব্রাহিমকে । নইলে জন্মদাতা পিতাকে অসম্মান সহ মারধরের অভিযোগ সর্বত্র। পাশাপাশি হাতাহাতি সহ মারামারি করা নিত্য সঙ্গী হয়ে পড়েছে। সমাজের মধ্যে সবচেয়ে বাজে চরিত্রের অন্যতম গড় ফাদারও বলা যায়। গত সপ্তাহে মোবাইলে হত্যা সহ হুমকি ধুমকির অভিযোগের ফলে স্থানীয় নেছারাবাদ থানায় লিখিত বন্ড সই দিয়ে বের হয়ে আসতে হয়। পাশাপাশি চরিত্রের দোষের কারণে সমাজের সবচেয়ে নিন্দিত হওয়ারও রেকর্ড রয়েছে অলংকারকাঠীতে । এদিকে এলাকার বহু নারীরাও লিখিত অভিযোগ পেশ করেন গণ মাধ্যম কর্মীদের কাছে। বেয়াদব খ্যাত ইব্রাহিমের বিষয়ে গ্রামের বহু মহিলারা বলেন, ইব্রাহিম শুধু জন্মদাতা পিতাকেই মারধর করে না বরং নারী ঘটিত বহু ঘটনা ছাড়াও টাকা পয়সার লেনদেনে এক ধরনের বাজে স্বভাবের। এলাকার মানুষের কাছ থেকে টাকা নিলে আর দেওয়ার নাম থাকে না। এক মাসের কথা বলে দশ বছর পার করেছে বিতর্কিত ও চরম নীতিহীন ফল ব্যাবসায়ী মোঃ ইব্রাহিম।
এ ব্যাপারে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি মোঃ মুনির গণ মাধ্যম কর্মীদের তেমন কিছু না বললেও জন্মদাতা পিতা বহু কথা বলেছেন। পাশাপাশি স্থানীয় বহু দোকানদাররা এক বাক্যে বলেন, ইব্রাহিম এক ধরনের অলিখিত চিটার বাটপার। সর্বশেষ তথ্য মতে নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, গত সপ্তাহে ইব্রাহিমের নামে হুমকি ধুমকির বিষয়ে অভিযোগ দেয়। এক পর্যায়ে শর্ত সাপেক্ষে বাদী ও বিবাদীর সমন্বয়ে থানায় লিখিত বন্ড সই দেওয়ার পর ছেড়ে দেওয়া হয় মোঃ ইব্রাহিমকে। আসলে ভালো হওয়ার একটা সুযোগ দেওয়া হয়েছে বেয়াদব খ্যাত মোঃ ইব্রাহিমকে।
Love my new watch!